জুনে উদযাপিত জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক দিবসসমূহ সম্প্রতির পরিচয়

জুন মাসে পালন

জুন মাসে পালন হয় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দিবস ও উৎসব, যেমন বিশ্ব পরিবার দিবস, বিশ্ব খাবার দিবস, বিশ্ব পরিযোজনা দিবস ইত্যাদি। এছাড়াও, বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক মানক দিবস ও উৎসবগুলির পালন হয়। এই মাসে অনেক সংখ্যক সামাজিক, সাংস্কৃতিক, এবং ধর্মীয় উৎসব অনুষ্ঠিত হয় বিভিন্ন ধরনের প্রতিযোগিতা, সেমিনার, ও আলোচনা সভা আয়োজিত হয় এবং মানুষের জীবনে আনন্দ এবং উৎসাহ বৃদ্ধি করে। এই মাসে বর্ষবরণ পরিবর্তন হয় এবং বৃষ্টির আগমনের সাথে সময়ের পরিবর্তন ঘটে। এই মাসে প্রকৃতির প্রকৃতির বদলের সাথে পরিবারের উল্লাস এবং মেলামেশা বাড়ায়। 

১ জুন দুগ্ধ দিবস

১ জুন প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী দুগ্ধ দিবস পালিত হয়। এই দিনটি গর্বের সাথে পালন করা হয় দুগ্ধ ও দুগ্ধ প্রক্রিয়ার গুরুত্ব উল্লেখ করে। এটি গাভীপ্রাণীর উন্নয়নে অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে এবং লাভজনক পুষ্টিপ্রদ খাবার সরবরাহের উপর ভিত্তি রেখে। দুগ্ধের সঠিক ব্যবহার ও অধিকতর মানুষের পুষ্টিকর খাবার হিসাবে উত্তরণ করা হয়। এই দিবসের উদ্দেশ্য হল দুগ্ধ উৎপাদনের গুণগত মান উন্নয়ন এবং মানুষের জীবনে দুগ্ধের ভূমিকা উপস্থাপন করা।

৪ জুন আগ্রাসনের শিকার শিশু দিবস

৪ জুন আগ্রাসনের শিকার শিশু দিবস প্রতিবছর পালিত হয়। এই দিনটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সচেতনতা অনুষ্ঠান, যা শিশুদের আগ্রাসনের প্রতি সচেতন করে। এই দিবসের উদ্দেশ্য হল শিশুদের নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা নিশ্চিত করা। আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে শিশুদের সুরক্ষার ব্যাপারে জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধি করা হল। এই দিনে বিভিন্ন সরকারি এবং গণসংস্থান সচেতনতা কর্মসূচির আয়োজন করে এবং সম্প্রতি আগ্রাসনের শিকার শিশুদের জন্য সচেতনতা বাড়াতে প্রচেষ্টা করে।

৫ জুন পরিবেশ দিবস

৫ জুন প্রতিবছর পরিবেশ দিবস উদযাপিত হয়। এই দিনটি বিশ্বব্যাপী পরিবেশ সচেতনতা ও সংরক্ষণের উপর প্রতিষ্ঠিত। এই দিবসে পরিবেশের সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানো এবং গভীর বিচার করা হয়। পরিবেশ দিবসে বিভিন্ন সংগঠন, সরকার ও সামাজিক সংগঠন পরিবেশের সংরক্ষণে বিভিন্ন কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে। এই দিনের উদ্দেশ্য হল পরিবেশ সম্পর্কে জনগণের সচেতনতা বাড়ানো, সার্বিক পরিবেশ সংরক্ষণে অংশগ্রহণ করা এবং পরিবেশের সুরক্ষা ও সংরক্ষণে জনগণকে মোবাইলাইজ করা।

৭ জুন ৬ দফা দিবস

৭ জুন প্রতিবছর বাংলাদেশে সরকার গঠিত '৬ দফা দিবস' উদযাপিত হয়। এই দিনটি জাতীয় ঐক্য ও স্বাধীনতার মূল্যায়নের স্মরণীয় ঘটনা। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিতে, সাংঘাতিক পাকিস্তানী সেনাবাহিনীকে পরাজিত করার প্রতিশ্রুতিতে এ দিনটি ঘোষণা করা হয়। বাংলাদেশের গর্ববোধ, ঐতিহাসিক অর্জন, স্বাধীনতা ও ঐক্যের প্রতীক হিসাবে এই দিনটি পালন করা হয়। এই দিনে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক সংঘটনার প্রতি শ্রদ্ধা ও সংস্মরণ করা হয়।

৮ জুন ব্রেইন টিউমার দিবস

৮ জুন প্রতিবছর ব্রেইন টিউমার দিবস পালন করা হয়। এই দিনটি মানব মস্তিষ্কের টিউমার (ক্যান্সার) রোগের সচেতনতা ও গবেষণায় গুরুত্ব দেওয়ার জন্য প্রতিষ্ঠিত। ব্রেইন টিউমার একটি গুরুত্বপূর্ণ বা অপূর্ণকারী মস্তিষ্কের রোগ যা মানব জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা। এই দিনে সাধারণ মানুষের মধ্যে টিউমারের সচেতনতা বাড়ানো এবং প্রতিরোধের পরামর্শ দেওয়া হয়। আরোপ্রাণিত সংগঠনের মাধ্যমে বিভিন্ন অনুষ্ঠান, সেমিনার, ওয়ার্কশপ এবং বিভিন্ন সার্বজনিক উপায়ে এই দিনটি পালন করা হয়।

১১ জুন হাসিনার কারামুক্তি দিবস

১১ জুন প্রতি বছর হাসিনার কারামুক্তি দিবস পালন করা হয়। এই দিনটি স্বাধীনতা এবং মানবাধিকারের প্রতি সচেতনতা বাড়াতে নির্মিত। ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পিতামাতার অপমান, হাসিনার সংগ্রামী আত্মা বন্ধু মুক্তি পায়ে। বিশেষভাবে এই দিনে বিভিন্ন অনুষ্ঠান, সেমিনার, ওয়ার্কশপ এবং বিভিন্ন সার্বজনিক উপায়ে এই দিনটি পালন করা হয়। এটি প্রতিরোধের সহজ প্রতীক হিসাবে প্রচুর গুরুত্ব দেওয়া হয়।

১২ জুন শিশু শ্রম বন্ধ দিবস

১২ জুন প্রতিবছর শিশু শ্রম বন্ধ দিবস উদযাপিত হয়। এই দিনটি বিশ্বব্যাপী শিশুদের শ্রম বন্ধের প্রতি সচেতনতা বাড়াতে উদ্যোগ নেওয়ার জন্য প্রতিষ্ঠিত। শিশু শ্রম বন্ধের উপর প্রচুর গুরুত্ব দেওয়া হয় যাতে শিশুরা তাদের স্বাভাবিক বাল্যকাল উপভোগ করতে পারে এবং শিক্ষা প্রাপ্তির অধিকার অর্জন করতে পারে। বিভিন্ন সরকারি এবং গোষ্ঠীবাদী সংগঠনের মাধ্যমে এই দিনটি উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।

১৩ জুন নারী উত্যক্তকরণ দিবস

১৩ জুন প্রতি বছর নারী উত্যক্তকরণ দিবস পালন করা হয়। এই দিনটি বিশ্বব্যাপী নারীদের অধিকার এবং সমান সম্মান অর্জনের জন্য উদ্যোগ নেওয়ার জন্য প্রতিষ্ঠিত। নারী উত্যক্তকরণ একটি গভীরভাবে ঘৃণিত সমাজতন্ত্রের সমস্যা যা অনেক সময় নারীদের স্বাধীনতা, সুরক্ষা, এবং সমান অধিকারের অভাবের কারণে ঘটে। এই দিনে নারীদের অধিকার এবং সম্মানের প্রতি সচেতনতা বাড়ানো এবং অভিযানে অংশগ্রহণ করা হয়। বিভিন্ন অনুষ্ঠান, সেমিনার, ওয়ার্কশপ, এবং প্রতিযোগিতা এই দিনের উদযাপনের অংশ।

১৪ জুন রক্তদাতা দিবস

১৪ জুন প্রতি বছর রক্তদাতা দিবস পালন করা হয়। এই দিনটি রক্তদানের গুরুত্ব ও জীবনের উপর সার্বিক সাহায্যের জন্য উদ্যোগ নেওয়ার জন্য প্রতিষ্ঠিত। রক্তদান একটি মানবিক দায়িত্ব এবং সমাজের সেবা। এই দিনে রক্তদানের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা উপর সচেতনতা বাড়ানো হয়। রক্ত দেওয়ার সাথে সাথে সার্জারি, আপ্রেশন, এবং অন্যান্য জরুরী চিকিত্সাগত প্রয়োজনে রক্তের প্রস্তুতির সুযোগ উপলব্ধ হয়। রক্তদাতারা প্রতিবছর এই দিনে রক্ত দিয়ে জীবন সাঁচাতে যোগ দেয়।

১৬ জুন বিশ্ব বাবা দিবস

১৬ জুন প্রতি বছর পালিত হয় বিশ্ব বাবা দিবস। এই দিনটি পিতাদের সম্মান এবং তাদের প্রেম ও সহানুভূতির প্রতি সচেতনতা বাড়াতে উদ্যোগী। এটি পিতাদের প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য জানার এবং তাদের সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দিন। এই দিনে বাচ্চারা তাদের পিতার কাছে সম্মান ও স্নেহ প্রকাশ করে এবং তাদের সাথে সময় কাটানোর উপযুক্ত অবস্থা তৈরি করে।

১৬ জুন সংবাদপত্রের কালো দিবস

১৬ জুন প্রতি বছর পালিত হয় সংবাদপত্রের কালো দিবস। এই দিনটি মাধ্যমিক প্রতিষ্ঠানগুলির কাজের মূল্যায়ন এবং সংবাদপত্র উদ্বোধনের জন্য বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এটি সংবাদপত্রের ইতিহাস এবং প্রকৃতির মুখে দাগভরা পত্রিকা বা দৈনিকের জন্য শ্রদ্ধা জানানোর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠান। এই দিনে সংবাদপত্রিকা কর্মীদের প্রশংসা ও তাদের সাহায্যের জন্য আবেদন করা হয়। সামাজিক সচেতনতা বাড়ানোর লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি উপলক্ষে এই দিনের আয়োজন করা হয়।

১৭ জুন বিশ্ব খরা দিবস

১৭ জুন প্রতি বছর পালিত হয় বিশ্ব খরা দিবস। এই দিনটি বিশ্বব্যাপী খরা বিপর্যয়ের প্রতি সচেতনতা বাড়াতে উদ্যোগী। খরা বন্ধের বিপরীতে বিভিন্ন প্রযুক্তি এবং প্রকৃতির সংরক্ষণের জন্য এই দিনটির উপযুক্ত ব্যবহার করা হয়। খরা সম্পর্কে শিক্ষা, সচেতনতা, এবং প্রতিবেদনের মাধ্যমে জনগণের সচেতনতা বাড়ানোর লক্ষ্যে বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। এই দিনে জীবাশ্ম ব্যবস্থাপনা, বীজ বাঁচানো, ও প্লাস্টিক ব্যবহারের বিরুদ্ধে প্রচার ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।

১৮ জুন পিকনিক দিবস

১৮ জুন প্রতি বছর পালিত হয় পিকনিক দিবস। এই দিনটি প্রিয়জনের সাথে সময় কাটানোর জন্য আদর্শ মৌসুম। এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের উপভোগ, রিল্যাক্সেশন, খেলা এবং মিছিলের সুযোগ তৈরি করার জন্য একটি অবসর দিন। পিকনিকে আদর্শ পরিবেশে, পানির পার্শ্বে, পর্বতে বা অন্যান্য প্রাকৃতিক স্থানে অতিথিদের সঙ্গে সময় কাটানো হয়। খাবার, খেলা, গান, নাচ, ও বিনোদনের সমৃদ্ধ সম্মিলন এই দিনটির আনন্দ বাড়ায়। এই দিনে পরিবার ও বন্ধুদের মধ্যে আবেগিক আবহাওয়া সৃষ্টি হয়।

২০ জুন শরণার্থী দিবস

২০ জুন প্রতি বছর পালিত হয় শরণার্থী দিবস, যা শরণার্থীদের অধিকার এবং সহানুভূতির জন্য উদ্যোগী। এই দিনটি সমাজে শরণার্থীদের সাথে সহযোগিতা ও সহানুভূতির মাধ্যমে তাদের সাহায্য ও সমর্থনের জন্য আগ্রহ উত্তীর্ণ করার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত। এই দিনে সমাজের সদস্যরা শরণার্থীদের প্রতি আদর, সহানুভূতি এবং সাহায্যের মাধ্যমে তাদের অধিকার এবং মানবিক সম্মান বৃদ্ধি করে। এই দিনে সমাজে শরণার্থীদের জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি এবং অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

২১ জুন সংগীত দিবস

২১ জুন বিশ্ব সংগীত দিবস হলো সংগীতের মহৎত্ব উদ্বোধন করার জন্য প্রতিষ্ঠিত একটি উপলক্ষ দিন। এই দিনে সংগীত ও সঙ্গীতশিল্পীদের উপর গৌরব ও সম্মান প্রকাশ করা হয়। সংগীতের প্রতি সচেতনতা বাড়ানো এবং সংগীত ক্ষেত্রের উন্নতির জন্য বিভিন্ন অনুষ্ঠান, কনসার্ট, ও কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়। সংগীতের ভূমিকা ও তার প্রভাব উপর বিভিন্ন আলোচনা ও আলোচনা করা হয়। এই দিনে মানুষ সংগীতের মাধ্যমে জীবনের সুন্দরতা এবং আনন্দের উপভোগ করে।

২৩ জুন পলাশী দিবস

২৩ জুন প্রতি বছর পালিত হয় পলাশী দিবস, যা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ঐতিহাসিক একটি দিনের স্মরণার্থ প্রতিষ্ঠিত। এই দিনটি উদযাপিত হয় পলাশী কর্ণেল মুহাম্মদ মোহিনুদ্দিন আহমেদের এক সাফল্যের স্মৃতি হিসাবে, যারা ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে মহৎ ভূমিকা রাখেন। পলাশী দিবসে বিভিন্ন অনুষ্ঠান, সেমিনার, ও যোগাযোগ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়, যাতে মানুষেরা তাদের যোগদান ও সচেতনতা বাড়াতে পারে।

২৫ জুন অবৈধ পাচার বিরোধী দিবস

২৫ জুন প্রতি বছর পালিত হয় অবৈধ পাচার বিরোধী দিবস, যা পাচারের বিরুদ্ধে সচেতনতা ও প্রতিরোধের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত। এই দিনটির উদ্দেশ্য হলো পাচারের প্রতি সচেতনতা ও সামাজিক আবদ্ধতা বাড়ানো। এই অবৈধ প্রথা সহনীয় নয় এবং তা নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য সকল সমাজের সহযোগিতা প্রয়োজন। এই দিনে পাচারের ক্ষতি এবং তার প্রতিরোধে প্রাধিকারিক ও অগ্রগতিশীল পদক্ষেপ নেওয়া হয়। পাচার বিরোধী দিবসে পাচারের বিরুদ্ধে সচেতনতা বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন অনুষ্ঠান এবং কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।

২৬ জুন মাদক মুক্ত দিবস

২৬ জুন প্রতি বছর মাদক মুক্ত দিবস পালিত হয়, যা মাদকাসক্তির বিরুদ্ধে সচেতনতা ও প্রতিরোধের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত। এই দিনটি মাদকাসক্তির ক্ষতির উপর বিশেষ জোর দেওয়ার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়। মাদকাসক্তি একটি মানবজাতিক সমস্যা এবং এটি সমাজের বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষের জীবনের উপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে। এই দিনে মাদকাসক্তির ক্ষতি এবং তার প্রতিরোধে সচেতনতা বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন অনুষ্ঠান এবং কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। মাদকাসক্তির বিরুদ্ধে সচেতনতা বাড়ানোর জন্য প্রচার, প্রশিক্ষণ ও পরামর্শের কার্যক্রম গড়ে তোলা হয়।

২৮ জুন সামাজিক ব্যবসা

২৮ জুন প্রতি বছর পালিত হয় সামাজিক ব্যবসা দিবস, যা সামাজিক উন্নয়নে কেন্দ্রিক ভূমিকা পালনের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত। এই দিনে সামাজিক ব্যবসা এবং সামাজিক উদ্যোগের মাধ্যমে সমাজে সমর্থন ও সহানুভূতি বাড়ানোর লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মকাণ্ড অনুষ্ঠিত হয়। এই দিনে সামাজিক ব্যবসা ও উদ্যোগের গুরুত্ব উপস্থাপনের জন্য বিভিন্ন সেমিনার, ও কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়। সামাজিক ব্যবসা দিবসে সামাজিক ব্যবসা ও সামাজিক উদ্যোগকে প্রচার, প্রশিক্ষণ এবং উন্নয়নের দিকে মনোনিবেশ বাড়ানো হয়। এই দিনে সামাজিক ব্যবসা ও সামাজিক উদ্যোগের মাধ্যমে সমাজের উন্নয়নে অবদান প্রশংসিত হয়।

৩০ জুন সাওতাল দিবস

৩০ জুন প্রতি বছর পালিত হয় সাওতাল দিবস, যা সাওতালের প্রচার ও সচেতনতা বাড়ানোর জন্য প্রতিষ্ঠিত। এই দিনে সাওতালের গুরুত্ব ও ব্যবহারের উপর জনগণের বিশেষ লক্ষ্য রাখা হয়। সাওতাল একটি পর্যায়ক্রম যা জৈবিক ও পরিবেশগত সম্পদের সংরক্ষণে গুরুত্ব দেয়। এই দিনে সাওতালের বিভিন্ন ব্যবহার, পরিচর্যা এবং সংরক্ষণের জন্য সচেতনতা বাড়ানো হয়। সাওতাল দিবসে বিভিন্ন অনুষ্ঠান, সেমিনার এবং শিক্ষামূলক কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়, যাতে মানুষ সাওতালের গুরুত্ব জানতে পারেন এবং এর সংরক্ষণে সচেতন হতে পারেন।


আরো পড়ুন>>

👉 কম্পিউটার ও মোবাইল এর সমাস্যর সমাধান জানতে..

👉 ফেব্রুয়ারী মাসের জাতীয় ও আর্ন্তজাতিক দিসব সমূহ