দুবাই: প্রযুক্তির দেশে অতীত থেকে ভবিষ্যতে

দুবাই,

দুবাই, একটি উন্নত ও আধুনিক শহর, প্রযুক্তি ও ব্যবসায়ের হার হিসাবে পরিচিত। এটি স্মার্ট সিটি প্রকল্পের পরিকল্পনা এবং কার্যাবলী অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। বিকাশ, ই-গভর্ণেন্স, এবং ডিজিটাল পেমেন্টে দুবাই এগিয়ে অনেক দেশের। এটি স্মার্ট ওয়াস্ট ম্যানেজমেন্ট এবং আইউটি হাবের মতো প্রযুক্তিতে উন্নতি অনুভব করে। দুবাই ক্রিয়েটিভ হাবে নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে, উদাহরণস্বরূপে ড্রোন পরিবহনে প্রযুক্তির ব্যবহার করে যাচ্ছে। একাধিক মানব ডেভেলপমেন্ট ইন্সটিটিউট এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রযুক্তি বিষয়ে অনুশীলন প্রদান করে দুবাই।

দুবাই এর ইতিহাস

দুবাই, মিশরের গুলফ অঞ্চলের একটি বৃহত্তর অঞ্চলে অবস্থিত একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ শহর। এই শহরটি আধুনিক বিশ্বের একটি প্রধান ব্যবসায়িক, বাণিজ্যিক, পরিবহন, পর্যটন এবং আর্থিক হাব হিসেবে পরিচিত। এটি আগে একটি ছোট মুসলিম চাঁদা নগর ছিল, তবে এখন এটি একটি আধুনিক মহানগর যা বিশ্বের উন্নতমানের মধ্যে গণ্য হিসেবে বিবেচিত হয়।
দুবাইর ইতিহাস অত্যন্ত পুরানো এবং সমৃদ্ধ। এই অঞ্চলে মানব বসবাসের প্রাথমিক খ্যাতি প্রাপ্ত হয় প্রায় 3000 বছর আগে, যখন এখানে মুসলিম আরব আদিবাসীরা নিবাস করত। এই এলাকার আধুনিক নামকরণ 18 শতাব্দীর শেষে অথবা 19 শতাব্দীর প্রারম্ভে ঘটে।
দুবাইর একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হলো তার বাণিজ্যিক উন্নতি, যা প্রধানত তেল ও গ্যাসের উত্তোলনে নির্ভর করে। দুবাই আরব দ্বীপের ধনবান জল নিকোবার অঞ্চলে অবস্থিত একটি ছোট মহাদ্বীপ, যা তার অদৃশ্য স্ত্রীলীলা ও কার্বনের উপস্থিতিতে খুব শিগগিরই বিস্তৃত হয়।
আরব বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোগে প্রধান হোটেলে প্রধানত অবস্থিত একটি সুন্দর বিশাল সমৃদ্ধ ক্ষেত্রের উত্থানের জন্য সাব্যস্ত হয়েছিল এবং এখানে তাদের রুপতানির স্বপ্ন পূরণ হয়। পাশাপাশি, দুবাই প্রধানত প্রাচীন তালিকামূলক চীনা ও ইন্দোনেশিয়ান নাগরিকের এবং হিন্দুদের একটি প্রাচীন নগর হয়েছিল।
আধুনিক দুবাইর উত্থান 20 শতাব্দীর শেষে অথবা 21 শতাব্দীর প্রারম্ভে ঘটে। পেট্রোলিয়াম বা তেল পাবনা, যা দুবাইর জীবনে একটি প্রধান উত্তোলনের উত্তেজনা দিয়েছিল, এই অঞ্চলে একটি অপ্রত্যাশিত পরিবর্তনের উত্তেজনা দিয়। এর ফলে এই শহরে অত্যন্ত দ্রুত এবং অবাধে বৃদ্ধি হয়েছিল। এটি প্রায় আধুনিক ইমারাটের অর্থনীতির সেন্টার হিসাবে মর্যাদা পায়।
দুবাইর পূর্বকালে একটি মাছধরার গ্রাম হিসাবে পরিচিত ছিল। এই অঞ্চলের প্রাচীন অর্থনৈতিক কার্যক্রমের একটি মূল অংশ মাছধরা ছিল। ১৮২২ সালে, বনি ইয়াস উপজাতির প্রায় ৭০০-৮০০ সদস্যের একটি শহর হিসাবে দুবাই প্রতিষ্ঠা হয়। যা আবুধাবির শেখ তাহনুন বিন শাকবুতের শাসনে ছিল।
তবে, দুবাইর উন্নতি এবং উত্থানের পরে এটি আরও বৃদ্ধি করে এবং বৃহত্তর এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি শহর হিসাবে উন্নত হয়। এই প্রক্রিয়া তেল ও গ্যাস খননের প্রাথমিক উন্নতির মাধ্যমে ঘটে। তবে, মাছধরার গ্রাম হিসাবে দুবাইর প্রাথমিক অবস্থানটি তার ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল।

দুবাই সমুদ্র সৈকতিক উপকূলে অবস্থিত এবং এর গড় উচ্চতা প্রায় ১৬ মিটার বা ৫২ ফুট। এটি আবু ধাবি আরব আমিরাতের দক্ষিণে অবস্থিত এবং উত্তর-পূর্বে শারজাহ এবং দক্ষিণ-পূর্বে ওমানের সাথে সীমান্ত ভাগ করে নিয়েছে।
হাত্তা নামে আমিরাতের একটি ছোট এক্সক্লাভ রয়েছে, যা তিন দিকে ওমান দ্বারা এবং একদিকে আজমান আমিরাত (পশ্চিম দিকে) ও রাস আল খাইমা (উত্তর দিকে) দ্বারা বেষ্টিত। পারস্য উপসাগরীয় আমিরাতের পশ্চিম উপকূল সীমানায়, ২৫.২৬৯৭° উত্তর অক্ষাংশ এবং ৫৫.৩০৯৫° পূর্ব দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত। এর মোট আয়তন ১,৫৮৮ বর্গ কিলোমিটার (৪,১১০ বর্গ মাইল), যা সমুদ্র থেকে জমি পুনঃ উদ্ধার কারণে এটির প্রাথমিক ১৫০০ বর্গ মাইল (৩,৯০০ বর্গ কিলোমিটার) এলাকা ছাড়িয়ে একটি উল্লেখযোগ্য সম্প্রসারণের প্রতিনিধিত্ব করছে।
দুবাই সরাসরি আরব মরুভূমির মধ্যে অবস্থিত এবং এর ভূসংস্থান সংযুক্ত আরব আমিরাতের দক্ষিণ অংশের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে আলাদা। দুবাইয়ের প্রাকৃতিক দৃশ্যের বেশিরভাগ অংশ বালুচর মরুভূমির নিদর্শন দ্বারা তুলে ধরা হয়েছে, আর কঙ্কর মরুভূমি দেশের দক্ষিণাঞ্চলের বেশিরভাগ অঞ্চল জুড়ে বিস্তৃত। বালি বেশিরভাগই চূর্ণ শেল এবং সূক্ষ্ম প্রবাল নিয়ে গঠিত পরিষ্কার এবং সাদা। শহরের পূর্বদিকে লবণাক্ত উপকূলীয় সমভূমিগুলি উত্তর-দক্ষিণে টিলাগুলো লাইনে এগিয়ে গেছে, যা সলখা হিসাবে পরিচিত। আরও পূর্ব দিকে, টিলাগুলি বড় হয় এবং লৌহ অক্সাইড কারণে লাল রঙের হয়।

২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে, দুবাইয়ের জনসংখ্যা ছিল ৩,৩৩১,৪২০ জন। গত বছরের তুলনায় জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে ১৭৭,০২০ জন, যা ৫.৬৪% জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার নির্দেশ করে। এই অঞ্চলের আয়তন ছিল ১,২৮৭.৫ বর্গকিলোমিটার (৪৯৭.১ বর্গমাইল)। জনসংখ্যার ঘনত্ব ছিল প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ৪০৮.১৮ জন, যা পুরো দেশের চেয়ে আটগুণ এর থেকেও বেশি।
২০১৩ সাল পর্যন্ত আমিরাতের প্রায় ১৫% জনসংখ্যা সংযুক্ত আরব আমিরাতের নাগরিক নিয়ে গঠিত। বাকী জনসংখ্যা প্রবাসীদের সমন্বয়ে গঠিত, যাদের মধ্যে বেশিরভাগই কয়েক প্রজন্ম ধরে এদেশে ছিলেন বা সংযুক্ত আরব আমিরাতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। প্রবাসী জনসংখ্যার প্রায় ৮৫% (এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের মোট জনসংখ্যার ৭১%) এশীয়, মূলত ভারতীয় (৫১%) এবং পাকিস্তানি (১৬%); অন্যান্য উল্লেখযোগ্য এশীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে বাংলাদেশী (৯%) এবং ফিলিপিনোসরা (৩%) অন্তর্ভুক্ত। সোমালিসের একটি বিশাল আকারের সম্প্রদায় রয়েছে যার সংখ্যা প্রায় ৩০,০০০। এছাড়া এর পাশাপাশি বিভিন্ন জাতীয়তার অন্যান্য সম্প্রদায় দুবাইয়ে বসবাস করে।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই প্রদেশ এবং পারস্য উপসাগরের দক্ষিণ তীরে অবস্থিত। ১৮৩৩ সাল থেকে দুবাই শাসন করে আসছে আল মাকতুম পারিবার। দুবাইয়ের বর্তমান শাসকের নাম মুহাম্মদ বিন রশীদ আল মাকতুম, তিনি আরব আমিরাতের সর্বচ্চো পদ প্রধানমন্ত্রী ও উপ-রাষ্ট্রপতির দায়িত্বও পালন করেন।
দুবাইয়ের প্রধান রাজস্ব আয় হচ্ছে পর্যটন, রিয়েল এস্টেট এবং অর্থনৈতিক সেবা। দুবাইয়ের ৩৭ বিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে তেল এবং প্রাকৃতিক গ্যাস হতে রাজস্ব আসে ৬% এর ও কম।

দুবাই এর সুন্দর ও আকর্ষনীয় স্থান সমূহ

দুবাই একটি সুন্দর ও আকর্ষনীয় শহর, যেখানে অনেকগুলি স্থান দর্শনীয় এবং মনোরম অভিজাত্য সম্পন্ন। এই শহরের বিখ্যাত স্থানগুলির মধ্যে অন্যতম রয়েছে:
১. বুর্জ খলিফা: বুর্জ খলিফা হলো দুবাইর মোট উচ্চতম ভবন। এটি দুবাইর আকর্ষণীয় এবং প্রসিদ্ধ জায়গা, যেখানে আপনি দুবাই ও আরব আমিরাতের সাম্প্রতিক ও প্রাচীন সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন। এখানে থাকা আকাশচুম্বী ও অবকাঠামো নজরে দেখে আপনি অদৃশ্য চোখে আন্তরিকভাবে প্রকৃতির সৌন্দর্যে ভাসতে পারবেন।
২. বুর্জ আল আরব: বুর্জ আল আরব হলো একটি প্রাচীন স্থাপত্য যাত্রার অংশ, যেখানে আপনি দুবাইর ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতি এবং ইতিহাসের স্পর্শ অনুভব করতে পারবেন। এই হোটেলে আপনি বিশেষ সৌন্দর্যের অবকাঠামো এবং সুবিধা পেতে পারবেন, যা আপনার ভ্রমণকে আরও মনোরম ও অনবদ্য করে তুলবে।
৩. আটলান্টিস, দি পাম: আটলান্টিস, দি পাম হলো দুবাইর জনপ্রিয় রিসোর্ট, যেখানে আপনি শান্তি ও সুখের আত্মীয় অনুভব করতে পারবেন। এখানে থাকা বিশাল হোটেল ও আকর্ষণীয় সুযোগগুলি আপনার ভ্রমণকে আরও মনোরম ও স্মরণীয় করবে।
৪. পাম আইল্যান্ড: পাম আইল্যান্ড হলো একটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরূপ স্থান, যেখানে আপনি শান্তি ও সুখের অনুভব করতে পারবেন। এই প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য দুবাই পর্যটকদের মনোহার করে রেখেছে।
৫. দুবাই স্বর্ণ মার্কেট: দুবাই স্বর্ণ মার্কেট হলো একটি জনপ্রিয় শপিং স্থান, যেখানে আপনি অনেকগুলি আকর্ষণীয় বা উপকরণ খাঁটি পেতে পারবেন। এই শপিং মলে আপনি অনেকগুলি স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের উপকরণ পেতে পারবেন।
দুবাই সম্পর্কে অন্যান্য তথ্যের জন্য, আপনি দুবাইর পর্যটন অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট দেখতে পারেন। সার্বিকভাবে, দুবাই ভ্রমণ সম্পর্কে সুপারিশ এবং অনুমোদিত ভ্রমণ এজেন্সি থেকে সাহায্য নেওয়া সেরা

প্রযুক্তি ব্যবহারে দুবাই

দুবাই প্রযুক্তি এর ব্যবহারে একটি অগ্রগতিশীল ও আধুনিক শহর। এখানে প্রযুক্তির ব্যবহার বিভিন্ন অংশে মানুষের জীবনকে সহজ এবং অধুনিক করে তুলেছে। নিম্নলিখিত কিছু ক্ষেত্রে দুবাইতে প্রযুক্তি ব্যবহারের উদাহরণ রয়েছে:
১. স্মার্ট সিটি প্রকল্প: দুবাই একটি স্মার্ট সিটি প্রকল্প চালাচ্ছে যেখানে প্রযুক্তি ব্যবহার করে শহরের বিভিন্ন সেবা সরল, স্বচ্ছ এবং প্রভাবশালী করা হচ্ছে। স্মার্ট পার্কিং, ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ, শপিং এবং পরিবহনে প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে শহরের জীবনযাপন সহজ হচ্ছে।
২. বিশেষ প্রযুক্তি সেবা: দুবাই বিশেষ প্রযুক্তি সেবা সরবরাহ করে, যেমন বিকাশ, ডিজিটাল পেমেন্ট, ইন্টারনেট স্পিড এবং ডিজিটাল সরবরাহ চেক ইত্যাদি।
৩. ক্যাবিনেট মিনিস্টার দুবাই: দুবাই একটি অত্যাধুনিক অনলাইন প্লাটফর্ম উপভোগ করে যা প্রতিষ্ঠানগুলির সরকারি অনুমোদন, আবেদন ও লাইসেন্সিং প্রক্রিয়া সহজ এবং সহজ করে তুলে।
৪. বিশেষ ডিজিটাল প্রকল্প: দুবাই বিভিন্ন বিশেষ ডিজিটাল প্রকল্প চালাচ্ছে, যেমন দুবাই স্মার্ট সিটি, আইউটি হাব, ক্যাবিনেট মিনিস্টার দুবাই, স্মার্ট ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি।
৫. নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার: দুবাই নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে অনেকগুলি সেবা উন্নত করে আনছে, যেমন ড্রোন পরিবহন, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI), ইউনাইটেড আরেব ইমিরেটস আই, ইত্যাদি।
এই উল্লেখযোগ্য প্রযুক্তি উন্নতির সাথে দুবাই সরকার এবং ব্যবসায়িক সাম্প্রদায়িকদের সম্প্রদান সরবরাহ করছে, যা এই শহরকে গতিশীল এবং আরও ভবিষ্যতময় করছে।

দুবাই এর পর্যটকদের জন্য যেসব আইন মেনে চলতে হয়

দুবাইতে পর্যটকদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ আইন মেনে চলতে হয় যা অনুসরণ করা উচিত এবং মেনে চলা জরুরি হয় নিম্নের মধ্যে কিছুটি:

ভিসা এবং পাসপোর্ট: দুবাই পর্যটনের জন্য সাধারণভাবে ভিসা প্রয়োজন হয়। তবে, কিছু দেশের নাগরিকদের বিনা ভিসায় ভ্রমণের অনুমতি দেওয়া হয়ে থাকে। আপনার পাসপোর্ট সঠিক এবং প্রাপ্তবয়স্ক হতে হবে।

স্থানীয় সম্প্রদায়ের শ্রদ্ধা করা: দুবাইতে পর্যটকদের উত্তরণ সংক্রান্ত স্থানীয় সম্প্রদায়ের নিয়মানুযায়ী আচরণ করা উচিত। আপনার বিদেশি পরিচিতি এবং অনুশাসন প্রদর্শন করা উচিত।

পরিবহন নিয়ম মেনে চলা: দুবাইতে পর্যটকদের জন্য পাবলিক ট্রান্সপোর্ট এবং প্রাইভেট গাড়ি ব্যবহারে নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসরণ করা উচিত।

ধর্মীয় গমনের নিয়ম মেনে চলা: দুবাইতে ধর্মীয় গমনের সময় স্থানীয় সম্প্রদায়ের নিয়মানুযায়ী আচরণ করা উচিত।

অপরাধের প্রতি সাবধানতা: দুবাইতে কোনো ধরনের অপরাধের প্রতি সতর্ক থাকা উচিত এবং আইনি নিরাপত্তা মেনে চলা উচিত।

পর্যটন সম্পর্কিত নিয়ম মেনে চলা: দুবাইতে পর্যটন সংক্রান্ত স্থানীয় নির্দিষ্ট নিয়ম এবং বিধি মেনে চলা উচিত।

এগুলি সম্প্রদান হলো পর্যটকদের দুবাই ভ্রমণের সময় মেনে চলতে হওয়া গুরুত্বপূর্ণ আইন ও নীতিমালা। পরিবেশনা, সামাজিক অবস্থা এবং অনুশাসন সহজেই পরিবারকে সুরক্ষিত এবং সুরক্ষিত করে তোলে।

দুবাই ভ্রমণের সম্পর্কে সাধারণ প্রশ্ন এবং তাদের উত্তর নিম্নে দেওয়া হলো:

১. দুবাই যাওয়ার সবচেয়ে ভালো সময় কোনটি?

উত্তর: দুবাই যে সময় শীর্ষক উৎসব ও উৎসবের সীমাহীন প্রচলন হয়, যেমন দুবাই শপিং ফেস্টিভ্যাল বা দুবাই র্ম্মে ফেস্টিভ্যালে।

২. দুবাইতে ভ্রমণের জন্য কত দিন প্রয়োজন?

উত্তর: সাধারণত ৩-৫ দিন দুবাই ভ্রমণের জন্য প্রয়োজন হয়।

৩. দুবাই ভ্রমণের জন্য কি কি প্রধান দরজা আছে?

উত্তর: দুবাই ম্যারিনা, বুর্জ খলিফা, দুবাই মল, জামির মসজিদ, আটলান্টিস থেম পার্ক, দুবাই ফ্রি জোন, আদি।

৪. দুবাই ভ্রমণের জন্য সবচেয়ে ভালো সময় কী হতে পারে?

উত্তর: সকালে থেকে দুপুরের মধ্যে ভ্রমণের সময় সবচেয়ে ভালো হতে পারে।

৫. দুবাইতে কি কি পরিবহন সেবা উপলব্ধ?

উত্তর: দুবাইতে ট্রেন, বাস, ট্যাক্সি, রিক্সা, ওবার, আদি পরিবহন সেবা উপলব্ধ।

৬. দুবাইতে খাবার প্রস্তুতি কী ভাবে?

উত্তর: দুবাইতে অনেক ভালো এবং বিভিন্ন ধরনের খাবার উপভোগ করা যায়, যেমন আরবি, ইতালিয়ান, হিন্দী, বাঙালি ও চীনা খাবার।

৭. দুবাইতে মৌসুমের ধরণ কী?

উত্তর: দুবাইতে গরম ও সুষম মৌসুম হয়। প্রায় সালের সব মাসে তাপমাত্রা বেশি থাকে।

৮. দুবাইতে শপিং কেন্দ্রে কী উপহার খুঁজে পাওয়া যায়?

উত্তর: দুবাইতে জুএলারি, পারফিউম, আরবি ড্রেস, ইলেক্ট্রনিক্স, গাজেট, ইত্যাদি খুঁজে পাওয়া যায়।

৯. দুবাইতে ভ্রমণের সময় কি ধরনের জায়গা ভ্রমণ করা উচিত?

উত্তর: দুবাইতে বুকিং সাইট থেকে হোটেল, ট্যুর, ও অন্যান্য সুবিধা নির্বাচন করা উচিত।

১০. দুবাইতে ভ্রমণের জন্য সেরা সময় কী হতে পারে?

উত্তর: সকালের মধ্যে যাওয়া ভ্রমণের সময় সেরা হতে পারে, যখন সারা দিনে খুব গরম নয় এবং দেখাদেখি করা যায়।

আরো পড়ুন>>

👉অভ্যন্তরীণ কার্যক্রম ও জীবনযাপনে ডেটাফিকেশন ব্যবহারের নতুন ধারা জানতে..

👉ইন্টারেক্টিভ লার্নিং প্ল্যাটফর্ম ব্যক্তিগত ও পেশাগত বৃদ্ধির জন্য শক্তিশালী সহায়ক জানতে..